বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: সোহেল আল হিন্দি আরও বলেছেন, হামাস হচ্ছে একটি মতাদর্শ-ভিত্তিক সংগঠন এবং ইসলামি নীতি ও শিক্ষার ভিত্তিতে এটি প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। হামাস এ পর্যন্ত নানা চড়াই-উৎরাই অতিক্রম করে এ পর্যায়ে এসেছে এবং তারা যেকোনো পরিস্থিতিতে ও যেকোনো স্থানে এই নীতির ভিত্তিতে পথ চলা অব্যাহত রাখবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
হামাস নেতা বলেন, আমরা পাথর দিয়ে সংগ্রাম শুরু করেছি, এরপর মলোটোভ ককটেল ব্যবহার করেছি। বর্তমানে আমরা সামরিক ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি সাধন করতে সক্ষম হয়েছি।
তিনি বলেন, হামাসের নীতি স্পষ্ট। হামাস কোনো ভাবেই দখলদার ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেবে না, ফিলিস্তিনিদের নিজ ভিটে-বাড়িতে ফেরার অধিকারের বিষয়ে ছাড় দেবে না, বায়তুল মুকাদ্দাসকে ছাড়বে না এবং ফিলিস্তিনি বন্দীদের ক্ষেত্রেও কোনো আপোষ করবে না। এগুলো হামাসের স্থায়ী নীতি।
তবে হামাস অন্যান্য ইস্যুতে প্রয়োজনে নমনীয়তা প্রদর্শন করেছে বলে তিনি জানান। ১৯৮৭ সালে হামাস প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।