গতকাল প্রথম দিনের মতো উক্ত শোকানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং আজকেও সর্বোচ্চ নেতার উপস্থিতিতে এই শোকানুষ্ঠান তেহরানস্থ ইমাম খোমেনী (রহ.) হুসাইনিয়াতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজকে এই শোকানুষ্ঠানে আহলে বাইতের (আ.) মুসিবতের আলোকে বক্তৃতা পেশ করেন ইরানের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বক্তা হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলেমিন ড. রাফেয়ী। তিনি তার বক্তৃতায় বলেন: পাশ্চাত্যে নারীদের পণ্যের মতো মনে করা হয়। কিন্তু ইসলাম ধর্মে নারীদেরকে সম্মান করা হয় এবং এই ধর্মে ইসলামী শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং স্বাস্থ্যের মতো প্রয়োজনীয় এবং গঠনমূলক ক্ষেত্রে নারীর সামাজিক উপস্থিতির উপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। ইতিহাস দেখলে দেখা যায় যে, হযরত ফাতিমা জাহরা’ও (সা. আ.) এর মধ্যে বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে উপস্থিত ছিলেন। তবে, একজন মহিলার সামাজিক ক্রিয়াকলাপ এমন হওয়া উচিত যাতে গোপনীয়তা এবং ধর্মীয় সীমানা পালন করার মাধ্যমে পারিবারিক পর্যায়ে যেন কোন ক্ষতি না হয়।
এছাড়াও এই অনুষ্ঠানে জনাব মেইসাম মাতিয়ী আহলে বাইতের (আ.) মুসিবতের কথা স্মরণ করে মর্সিয়া ও নওহা পাঠ করেন। iqna